ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পায়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছাচ্ছে মানুষ

  • পোষ্ট হয়েছে : ১১:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৯ বার দেখা হয়েছে

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। বাস চলাচল বন্ধের ঘোষণা না দিলেও দেখা মিলছে না বাসের। একই চিত্র রাজধানীর প্রবেশপথ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশেও।

 

গাড়ি না পেয়ে পায়ে হেঁটে কর্মস্থলে যাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। শনিবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড এলাকায় এই চিত্র দেখা যায়। একই চিত্র রাজধানীর ভেতরেও।

 

বেসরকারি অফিসের কর্মকর্তা জাহা‌ঙ্গীর আলম হেলাল বলেন, আমরা চাকরি করি, অফিসকে জানালাম সড়কে অনেক পুলিশ। গাড়ি নাই। কীভাবে আসব। তারপরও অফিস থেকে বলছে যেকোনো উপায়ে যে‌তে হবে।

 

না গে‌লে বেত‌নের টাকা কে‌টে নেওয়া হ‌বে।গার্মেন্টস কর্মী শিউলী বলেন, সকাল ৭টা থেকে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছি। কিন্তু এখনো কোনো গাড়ি পাচ্ছি না।

 

এখন কি করব, পেটের দায়ে চাকরি বাঁচাতে হলে তো আমার যেতেই হবে। অফিস কি আমাদের মতো গরিব মানুষের কথা বুঝবে। এমনিতেই দেরি হয়ে গেছে। এখন অফিসে পায়ে হেঁটে যেতে ৪৫ মিনিট সময় লাগবে।

 

এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান জানান, সকাল থেকে সড়কে গাড়ির চাপ কম রয়েছে। তাই অনেক মানুষ হেঁটেই যার যার কর্মস্থলে যাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা কাউকে কোথাও যেতে বাধা দেইনি। সন্দেহ হলে আমরা তাকে তল্লাশি করে ছেড়ে দিচ্ছি।

ট্যাগ :

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

পায়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছাচ্ছে মানুষ

পোষ্ট হয়েছে : ১১:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। বাস চলাচল বন্ধের ঘোষণা না দিলেও দেখা মিলছে না বাসের। একই চিত্র রাজধানীর প্রবেশপথ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশেও।

 

গাড়ি না পেয়ে পায়ে হেঁটে কর্মস্থলে যাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। শনিবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড এলাকায় এই চিত্র দেখা যায়। একই চিত্র রাজধানীর ভেতরেও।

 

বেসরকারি অফিসের কর্মকর্তা জাহা‌ঙ্গীর আলম হেলাল বলেন, আমরা চাকরি করি, অফিসকে জানালাম সড়কে অনেক পুলিশ। গাড়ি নাই। কীভাবে আসব। তারপরও অফিস থেকে বলছে যেকোনো উপায়ে যে‌তে হবে।

 

না গে‌লে বেত‌নের টাকা কে‌টে নেওয়া হ‌বে।গার্মেন্টস কর্মী শিউলী বলেন, সকাল ৭টা থেকে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছি। কিন্তু এখনো কোনো গাড়ি পাচ্ছি না।

 

এখন কি করব, পেটের দায়ে চাকরি বাঁচাতে হলে তো আমার যেতেই হবে। অফিস কি আমাদের মতো গরিব মানুষের কথা বুঝবে। এমনিতেই দেরি হয়ে গেছে। এখন অফিসে পায়ে হেঁটে যেতে ৪৫ মিনিট সময় লাগবে।

 

এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান জানান, সকাল থেকে সড়কে গাড়ির চাপ কম রয়েছে। তাই অনেক মানুষ হেঁটেই যার যার কর্মস্থলে যাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা কাউকে কোথাও যেতে বাধা দেইনি। সন্দেহ হলে আমরা তাকে তল্লাশি করে ছেড়ে দিচ্ছি।