ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার জঙ্গিবিমান দাবি ইউক্রেনের

  • পোষ্ট হয়েছে : ০৮:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৩৫ বার দেখা হয়েছে

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: ট্যাংকের দাবি পূরণ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের এফ-১৬-এর মতো পাশ্চাত্যের চতুর্থ প্রজন্মের জঙ্গিবিমান চেয়েছে ইউক্রেন। বুধবার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন জানায়, তারা ইউক্রেনকে আধুনিক ট্যাংক সরবরাহ করবে। এতে করে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইরত ইউক্রেনের সৈন্যদের মনোবল ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেসসি রেজনিকভ বলেন, ‘পরবর্তী চাহিদা হবে জঙ্গিবিমান।’

তিনি বলেন, এ ধরনের বিমান পেলে আমাদের ব্যাপক সুবিধার সৃষ্টি হবে। কেবল এফ-১৬ নয়, বরং চতুর্থ প্রজন্মের বিমান আমরা চাই।

ইউক্রেনের বিমান বাহিনীতে মূলত সোভিয়েত আমলের পুরনো জঙ্গিবিমান রয়েছে। এসব বিমান রুশ বিমান হানা প্রতিরোধ এবং রুশ অবস্থানে হামলার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাশ্চাত্য সামরিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনকে। প্রথম দিকে নারাজ থাকলেও এখন যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্যের দেশগুলো ইউক্রেনকে ব্যাপকভাবে অস্ত্র সরবরাহ করছে। যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে হিমার্সের মতো ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে।

তবে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কুলজ বলেছেন, ইউক্রেনে জঙ্গিবিমান পাঠানোর কোনো সম্ভাবনা নেই।
তিনি বলেন, আমি পরিষ্কারভাবে বলছি, আমরা যুদ্ধবিমান নিয়ে কোনো কথা বলছি না। আমরা কোনো অবস্থাতেই স্থল বাহিনী পাঠাব না। ইউক্রেন যুদ্ধে ন্যাটো সৈন্যদের সম্পৃক্ততার কোনো নির্দেশনা নেই।

সূত্র : আল জাজিরা

ট্যাগ :

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

এবার জঙ্গিবিমান দাবি ইউক্রেনের

পোষ্ট হয়েছে : ০৮:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: ট্যাংকের দাবি পূরণ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের এফ-১৬-এর মতো পাশ্চাত্যের চতুর্থ প্রজন্মের জঙ্গিবিমান চেয়েছে ইউক্রেন। বুধবার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন জানায়, তারা ইউক্রেনকে আধুনিক ট্যাংক সরবরাহ করবে। এতে করে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইরত ইউক্রেনের সৈন্যদের মনোবল ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেসসি রেজনিকভ বলেন, ‘পরবর্তী চাহিদা হবে জঙ্গিবিমান।’

তিনি বলেন, এ ধরনের বিমান পেলে আমাদের ব্যাপক সুবিধার সৃষ্টি হবে। কেবল এফ-১৬ নয়, বরং চতুর্থ প্রজন্মের বিমান আমরা চাই।

ইউক্রেনের বিমান বাহিনীতে মূলত সোভিয়েত আমলের পুরনো জঙ্গিবিমান রয়েছে। এসব বিমান রুশ বিমান হানা প্রতিরোধ এবং রুশ অবস্থানে হামলার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাশ্চাত্য সামরিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনকে। প্রথম দিকে নারাজ থাকলেও এখন যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্যের দেশগুলো ইউক্রেনকে ব্যাপকভাবে অস্ত্র সরবরাহ করছে। যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে হিমার্সের মতো ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে।

তবে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কুলজ বলেছেন, ইউক্রেনে জঙ্গিবিমান পাঠানোর কোনো সম্ভাবনা নেই।
তিনি বলেন, আমি পরিষ্কারভাবে বলছি, আমরা যুদ্ধবিমান নিয়ে কোনো কথা বলছি না। আমরা কোনো অবস্থাতেই স্থল বাহিনী পাঠাব না। ইউক্রেন যুদ্ধে ন্যাটো সৈন্যদের সম্পৃক্ততার কোনো নির্দেশনা নেই।

সূত্র : আল জাজিরা