কখনো অভিনয় করে, কখনো গান গেয়ে, কখনো কবিতা আবৃত্তি করে। তবে এবার তিনি চমকে দিতেই যাচ্ছিলেন গোটা দেশবাসীকে! কিন্তু পারলেন না, শেষ পর্যন্ত তরী ডুবল হিরো আলমের। হেরে গেলে নির্বাচনে। এরপরই তাকে নিয়ে শুরু আলোচনা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন ইস্যুতে তাকে নিয়ে প্রায়ই হাসি-তামাশা হয়। কিন্তু থেমে থাকেননি হিরো। এগিয়ে গেছেন নিজের মতো করেই। এবার সংসদের দুই আসনে করেছেন নির্বাচনও।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অনেকেই হিরো আলমকে অবহেলা করেছেন বলে তার ভাষ্য। তাই তিনি আল্লাহর কাছে অবহেলাকারীদের জন্য হেদায়েত চাইলেন।
বগুড়া-৪ আসনের উপনির্বাচনে জিততে জিততে হেরে যান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম। নন্দীগ্রাম-কাহালু উপজেলা নিয়ে গঠিত বগুড়া-৪ এবং সদর উপজেলা তথা বগুড়া-৬ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে উপনির্বাচনে অংশ নেন তিনি।
কোনো আসনেই তিনি জিততে পারেননি। নিয়ম অনুযায়ী কোনো আসনে বৈধ ভোটের (কাস্টিং ভোট) ৮ ভাগের ১ ভাগের অধিক ভোট না পাওয়ায় জামানতও হারান তিনি।