ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভোট চাইতে আসবেন না লজ্জা থাকলে: ক্ষুব্ধ ভোটার এরদোগানকে

  • পোষ্ট হয়েছে : ০১:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৪ বার দেখা হয়েছে

ISTANBUL, TURKEY - JUNE 24: Turkey's President Recep Tayyip Erdogan and wife Emine Erdogan wave to supporters outside a voting station after casting their votes in the countries parliamentary and presidential election on June 24, 2018 in Istanbul, Turkey. Voting opened across Turkey after weeks of campaigning. Turks are voting in a snap Parliamentary and Presidential election called by President Recep Tayyip Erdogan. (Photo by Chris McGrath/Getty Images)

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: আগামী ১৪ মে অনুষ্ঠিত হবে তুরস্কের জাতীয় নির্বাচন। ভয়াবহ ভূমিকম্পের ফলে বেশ বেকায়দায় পড়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান।

 

হাকান তানরিভার্দি নামে এক ভোটার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, লজ্জা থাকলে এরদোগান যেন তার এলাকায় ভোট চাইতে না আসেন। খবর এনডিটিভির।

 

হাকান বলেন, ভূমিকম্পের একদিন পর বেলা ২টা পর্যন্ত আমার এলাকায় কোনো উদ্ধারকর্মীর দেখা মেলেনি। গত সোমবার ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে সিরিয়ার সীমান্তঘেঁষা তুরস্কের ১০ শহরের প্রায় সাড়ে ছয় হাজার ভবন ধসে পড়েছে।

 

এ পর্যন্ত দেশ দুটিতে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ সময়মতো উদ্ধার অভিযান চালালে অনেককেই জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হতো।

 

দুই দশকের শাসনামলের মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে স্পর্শকাতর সময় পার করছেন এরদোগান। আগামী ২০২৮ পর্যন্ত তার গদি ঠিক থাকবে কিনা তা নিশ্চিত হবে আগামী ১৪ মের নির্বাচনে। তবে তার ক্ষমতার ভীত যে অনেকটাই নড়বড়ে করে ফেলেছে এই ভূমিকম্প, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

ট্যাগ :

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

ভোট চাইতে আসবেন না লজ্জা থাকলে: ক্ষুব্ধ ভোটার এরদোগানকে

পোষ্ট হয়েছে : ০১:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: আগামী ১৪ মে অনুষ্ঠিত হবে তুরস্কের জাতীয় নির্বাচন। ভয়াবহ ভূমিকম্পের ফলে বেশ বেকায়দায় পড়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান।

 

হাকান তানরিভার্দি নামে এক ভোটার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, লজ্জা থাকলে এরদোগান যেন তার এলাকায় ভোট চাইতে না আসেন। খবর এনডিটিভির।

 

হাকান বলেন, ভূমিকম্পের একদিন পর বেলা ২টা পর্যন্ত আমার এলাকায় কোনো উদ্ধারকর্মীর দেখা মেলেনি। গত সোমবার ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে সিরিয়ার সীমান্তঘেঁষা তুরস্কের ১০ শহরের প্রায় সাড়ে ছয় হাজার ভবন ধসে পড়েছে।

 

এ পর্যন্ত দেশ দুটিতে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ সময়মতো উদ্ধার অভিযান চালালে অনেককেই জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হতো।

 

দুই দশকের শাসনামলের মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে স্পর্শকাতর সময় পার করছেন এরদোগান। আগামী ২০২৮ পর্যন্ত তার গদি ঠিক থাকবে কিনা তা নিশ্চিত হবে আগামী ১৪ মের নির্বাচনে। তবে তার ক্ষমতার ভীত যে অনেকটাই নড়বড়ে করে ফেলেছে এই ভূমিকম্প, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।