ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয়তাবাদী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক দলের উদ্যোগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক, স্যার শ্যামুয়েল হ্যানিম্যানের ১৮০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নয়নে শহীদ জিয়ার অবদান শীর্ষক আলোচনাসভা হয়।
গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর দায়িত্ব আমাদের, আমেরিকার না। তবে একটা ইতিবাচক দিক হচ্ছে, এত দিন জঙ্গিবাদ, বিএনপি-জামায়াত নানা তকমা দেওয়া হতো, অনেক টাকা পয়সা খরচ করে বিদেশিদের অন্ধকারে রাখা হতো। বিএনপি-জামায়াত নাকি সন্ত্রাস সৃষ্টি করে। কিন্তু এখন তা কেটে গেছে।
তিনি বলেন, এখন বিদেশিরা দেখছে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার কোন পর্যায়ে আছে। এটা আমাদের আন্দোলনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। আমাদের উৎসাহিত হওয়ার আছে যে গণতান্ত্রিক বিশ্ব বলছে, তাদের সদস্য হতে গেলে, তাদের মতো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রয়োজন। তারা কিন্তু বলছে না কোন পদ্ধতি হবে। কথাগুলো বিরোধী দল ও সরকারি দলকে বলছে।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, চলমান আন্দোলনে বিজয় লাভ করলে সবাইকে এমপি-মন্ত্রী বানাতে পারব না। কিন্তু আমরা সবাইকে মূল্যায়ন করতে পারব।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, এখন আমাদের দরকার এক দফা এক দাবি হাসিনা ক্ষমতা থেকে কখন যাবে। তাকে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে শান্ত হতে হবে।
সংগঠনের সভাপতি আরিফুর রহমান মোল্লা সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, জাতীয়তাবাদী হোমিওপ্যাথিক শিক্ষক অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি মশিউজ্জামান পানু, জাতীয়তাবাদী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক দল সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুজিবুল্লাহ মুজিব প্রমুখ।