1. [email protected] : bijoy : bijoy Book
  2. [email protected] : News Room : News Room
  3. [email protected] : news uploader : news uploader
  4. [email protected] : prothombarta :
আসছে অবস্থান কর্মসূচি
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৪৫ রাত

আসছে অবস্থান কর্মসূচি

  • পোষ্ট হয়েছে : শুক্রবার, ২৮ জুলাই, ২০২৩

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: নানা নাটকীয়তা ও টানটান উত্তেজনার পর রাজধানীতে মহাসমাবেশের অনুমতি পেয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার দুপুর ২টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

 

মহাসমাবেশ থেকে সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আগামী রোববার সচিবালয়ের সামনে ‘অবস্থান কর্মসূচি’ পালনের ঘোষণা দিতে পারে বিএনপিসহ সমমনা দল ও জোটগুলো।

 

তবে সমাবেশ শান্তিপূর্ণ এবং সংঘাতের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তাৎক্ষণিকভাবে কর্মসূচির ধরনও পরিবর্তন হতে পারে বলে নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।

 

সমাবেশের ভেন্যু নিয়ে দু’দিন ধরে প্রশাসন ও বিএনপির মধ্যে চলছিল টানাপোড়েন। কর্মসূচি এক দিন পিছিয়ে সাপ্তাহিক ছুটির দিন আজ শুক্রবার দেওয়ার পরও গতকাল বৃহস্পতিবার দিনভর অনুমতি নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় থাকতে হয়েছে দলটির নেতাকর্মীকে।

 

কার্যালয়ের সামনে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন, দলের নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় তৈরি হয়েছিল অনিশ্চয়তা। অবশ্য বিকেলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে ২৩ শর্তে নয়াপল্টনে কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের অনুমতি দেওয়ায় অবসান ঘটে সব শঙ্কার। একই সময়ে রাজধানীর পৃথক স্থানে সমাবেশ করবে সমমনা ৩৭ দলও।

 

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক, দ্রব্যমূল্যসহ নানাবিধ কারণে সরকার যেমন চাপে রয়েছে, তেমনি আন্তর্জাতিকভাবেও কোণঠাসা অবস্থায় আছে।

 

সর্বশেষ ভিসা নীতির কারণে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী ছাড়াও প্রশাসনের মধ্যে এক ধরনের ভীতি কাজ করছে। সেখান থেকেই শেষ পর্যন্ত গণতান্ত্রিক ধারায় সভা-সমাবেশে প্রত্যক্ষ বাধা সৃষ্টি করা হয়নি।

 

গত ২২ জুলাই ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ থেকে মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

 

২৪ জুলাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কিংবা নয়াপল্টনে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়ে ডিএমপিকে চিঠি দেয় দলটি। তবে গত বুধবার ডিএমপি থেকে কর্মদিবসে জনদুর্ভোগের কারণ দেখিয়ে এ দুই জায়গার পরিবর্তে সায়েদাবাদ এলাকায় গোলাপবাগ মাঠে সমাবেশের অনুমতি দেয়। গোলাপবাগের ছোট মাঠে এত বড় কর্মসূচি পালন সম্ভব নয় বলে মনে করে বিএনপি।

 

দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির নেতারা জনদুর্ভোগ এড়াতে এক দিন পর শুক্রবার নয়াপল্টনে মহাসমাবেশ করার ঘোষণা দেন।

 

বিএনপির ঘোষিত মহাসমাবেশ উপলক্ষে সারাদেশ থেকে নেতাকর্মীরা মঙ্গলবার পর্যন্ত মোটামুটি নির্বিঘ্নে প্রবেশ করেন। কিন্তু বুধবার থেকে বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসিয়ে, সন্ধ্যায় বিভিন্ন হোটেল ও বাসাবাড়িতে রেইড দিয়ে কয়েক শতাধিক নেতাকর্মীকে আটক করে।

 

এতে দলটির নেতাকর্মীরা সুষ্ঠুভাবে কর্মসূচি পালনে সন্দিহান হয়ে পড়েন। তবে যে কোনো মূল্যে মহাসমাবেশের এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন দলটির সর্বস্তরের নেতাকর্মী।

 

গতকাল দুপুরে নয়াপল্টনে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সারাদেশে নেতাকর্মী আটকের চিত্র তুলে ধরে বলেন, যে কোনো মূল্যে তারা নয়াপল্টনেই মহাসমাবেশ করবেন। এ জন্য তারা সব প্রস্তুতি নিয়েছেন।

 

এসব বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মহাসমাবেশের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কর্মদিবসের অজুহাত তোলা হয়।

 

কিন্তু আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলো যে কোনো দিবসেই, সেটি কর্মদিবসই হোক অথবা বন্ধের দিন, তা পালন করতে বাধা দেওয়া হয় না।

 

তার পরও সব দিক বিবেচনা করে দলের পক্ষ থেকে কর্মসূচির দিন পরিবর্তন করে শুক্রবার বন্ধের দিন দুপুর ২টায় নয়াপল্টনে অনুষ্ঠিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।

 

মহাসমাবেশকে সাফল্যমণ্ডিত করার জন্য এরই মধ্যে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। দলের নেতাকর্মী অত্যন্ত উৎসাহ-উদ্দীপনায় শান্তিপূর্ণ এই মহাসমাবেশে দলে দলে যোগ দেবেন।

 

প্রস্তুতি

কয়েক দিন ধরে বিভিন্নভাবে নেতাকর্মীর ঢাকামুখী স্রোত চলছে। গ্রেপ্তার, হয়রানি এড়াতে মেস-আবাসিক হোটেলে না উঠে আত্মীয়স্বজনের বাসাবাড়িতে উঠছেন নেতাকর্মীরা।

 

আজকের কর্মসূচিতে জেলাভিত্তিক ও নিজ নিজ সংগঠনের ব্যানারে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে অংশ নেবেন তারা। জেলার নেতারা জানান, তাদের অস্তিত্বের প্রয়োজনে এবং দেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার আন্দোলনে অংশ নিয়ে তারা ইতিহাসে স্থান পেতে নিজ উদ্যোগে ঢাকায় ছুটে এসেছেন।

 

থাকা-খাওয়া সবকিছু নিজেরাই বহন করছেন। মহাসমাবেশ সফল করতে দলের যে কোনো নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে তারা প্রস্তুত রয়েছেন।

 

নয়াপল্টন এলাকায় গতকাল কথা হয় যুবদল নেতা সোহেল ভূঁইয়ার সঙ্গে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের অরুআইল ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি। বুধবার পারিবারিকভাবে তাঁর বিয়ে হয়েছে।

 

হাতের মেহেদি এখনও জ্বলজ্বল করছে। কিন্তু বিয়ের পরপর বাসর না করে রাতেই ছুটে এসেছেন ঢাকায়। দলের টানে কর্মসূচি পালনে দৃঢ়চেতা এই নেতা জানান, বৃহস্পতিবার মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে মনে করেই তিনি ছুটে আসেন।

 

এখন শুক্রবার কী ধরনের কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়, তার ওপর নির্ভর করবে তিনি কবে বাড়ি যাবেন। তাঁর মতো করে এ রকম আরও অনেক নেতাকর্মী ছুটে এসেছেন বিএনপি ঘোষিত মহাসমাবেশ সফল করতে।

 

সারাদেশে জেলার নেতাকর্মী ছাড়াও আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি এ কর্মসূচি সফল করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। প্রতিটি ওয়ার্ড-ইউনিট, থানা পর্যায় ছাড়াও দলের সমর্থক ও সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন কৌশল। যৌথ সভা, প্রস্তুতি সভা ছাড়াও প্রচার-প্রচারণায় নেওয়া হয় সব ধরনের প্রস্তুতি।

 

টার্গেট লাখ লাখ লোকসমাগমের

বিএনপি ঘোষিত এ মহাসমাবেশে ১০ লাখের বেশি লোকসমাগমের টার্গেট ধরা হয়েছে বলে দলটির নেতারা জানিয়েছেন। তারা মনে করছেন, সরকারের সীমাহীন নির্যাতন, লুটপাট আর বিদেশে টাকা পাচারের প্রভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। এর সঙ্গে গত দুটি জাতীয় নির্বাচনে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ায় তারা আরও ক্ষুব্ধ।

 

এ অবস্থায় তারা পরিবর্তন চান। নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এবার তারা সরকারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে নেমে এসেছেন। তাই এবার দলের নেতাকর্মী, সমর্থক ছাড়াও সাধারণ মানুষের একটি বড় অংশ এ মহাসমাবেশে অংশ নেবেন।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক জানান, তারা তাদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। লোকসমাগমের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেশের মুক্তিপাগল মানুষ ছুটে আসছেন।

 

তাদের প্রতিটি কর্মসূচিতে যেভাবে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ছে, তার চূড়ান্ত প্রতিফলন ঘটবে এ মহাসমাবেশে। ১০ লাখের ওপর মানুষের উপস্থিতিতে এ মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

 

সম্ভাব্য কর্মসূচি

বিএনপির ঘোষিত কর্মসূচি বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত না হয়ে এক দিন পিছিয়ে যাওয়ায় নতুন কর্মসূচি ঘোষণাতেও কিছুটা রদবদল হতে পারে। এর মধ্যে দাবি মেনে নেওয়ার জন্য সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম থেকে সরে যেতে পারে।

 

কাল শনিবার পবিত্র আশুরা হওয়ায় তেমন বড় কোনো কর্মসূচি না দেওয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে। তবে রোববার থেকে টানা অবস্থান, ঘেরাও, বিক্ষোভের মতো কর্মসূচি আসতে পারে।

 

প্রথম কর্মসূচি হিসেবে আগামী রোববার সচিবালয়ের সামনে ‘অবস্থান কর্মসূচি’ পালনের ঘোষণা করতে পারে বিএনপিসহ সমমনা দল ও জোটগুলো। কিন্তু সবকিছু নির্ভর করবে আজকের মহাসমাবেশে সরকার কতটুকু বাধাবিঘ্ন সৃষ্টি করে, তার ওপর।

 

যদি হামলা-নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটে, তাহলে শনিবারও বড় কর্মসূচি দেওয়ার বিষয়ে চিন্তা করছে দলটি। সম্ভাব্য নতুন কর্মসূচি নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বিএনপির বৈঠকে এসব আলোচনা করা হয় বলে জানা গেছে।

 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, তারা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়াতে চান এবং সরকারের ওপরও চাপ সৃষ্টি করতে চান।

 

রাজনৈতিকভাবে তারা সরকারকে মোকাবিলা করতে রাজপথেই থাকবেন। পুলিশের অনুমতি ছাড়া কর্মদিবসে রাজপথে অবস্থানে বিধিনিষেধের বিষয়ে তিনি বলেন, তারা সরকারের পতনের আন্দোলন করছেন।

 

আর সরকারের অনুমতি নিয়ে যদি আন্দোলন করতে হয়, সেটা কীভাবে হবে! রাজপথে এর আগেও আন্দোলন হয়েছে। এটা তাদের সাংবিধানিক অধিকার।

 

পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী আটকের অভিযোগ

মহাসমাবেশে অংশ নিতে সারাদেশ থেকে আসার পথে এবং রাতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেল ও মেস-বাসাবাড়িতে অভিযান চালিয়ে পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

 

এর মধ্যে বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আ ক ন কুদ্দুসুর রহমান, ঢাকা সিটি করপোরেশনের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার মীর আশরাফ আলী ও তাঁর ছেলে ব্যারিস্টার মুনতাহা আলীকে গতকাল রাতে তাদের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের সময় আশরাফ আলী দুই পা ভাঙাসহ গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তিনি পুলিশ হেফাজতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

 

এ ছাড়া মহাসমাবেশে যোগ দিতে আসা বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন, ফেনী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলাউদ্দিন আলাল, রাজশাহী জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট।

 

অন্যান্য জোট ও দলের সমাবেশ কর্মসূচি

যুগপৎ ধারায় ঘোষিত এক দফা আন্দোলনে বিএনপির সমমনা অন্যান্য জোট ও দল এদিন পৃথকভাবে সমাবেশ কর্মসূচি পালন করবে। গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বিকেল ৩টায় রাজধানীর মৎস্য ভবনের সামনে সমাবেশ করবেন।

 

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) উদ্যোগে বিকেল ৩টায় কারওয়ান বাজার এফডিসিসংলগ্ন এলডিপি অফিসের সামনে; ১২ দলীয় জোটের উদ্যোগে বিকেল ৩টায় বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

 

গণঅধিকার পরিষদের (নুর) উদ্যোগে বিকেল ৩টায় কালভার্ট রোড কেন্দ্রীয় কার্যলয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে। জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের উদ্যোগে সকাল ১১টায় পুরানা পল্টন আলরাজী কমপ্লেক্সের সামনে সমাবেশ;

 

গণফোরামের উদ্যোগে বিকেল ৩টায় মতিঝিল নটর ডেম কলেজের উল্টো দিকে গণফোরাম চত্বরে; জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিকেল ৪টায় গণঅধিকার পরিষদ (ড. রেজা); জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সকাল সাড়ে ১০টায় গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য; বিকেল ৩টায় মালিবাগ হোসাফ টাওয়ারের সামনে এনডিএম;

 

বিকেল সাড়ে ৩টায় বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কসংলগ্ন লেবার পার্টি এবং সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমমনা পেশাজীবী জোটের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

Facebook Comments Box

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

print sharing button
এ বিভাগের অন্যান্য খবর