1. [email protected] : bijoy : bijoy Book
  2. [email protected] : News Room : News Room
  3. [email protected] : news uploader : news uploader
  4. [email protected] : prothombarta :
যে সমস্যা দেখছেন পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনায়
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২০ রাত

যে সমস্যা দেখছেন পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনায়

  • পোষ্ট হয়েছে : রবিবার, ৩০ জুলাই, ২০২৩

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: ইউক্রেন ইস্যুতে শান্তি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করছে না রাশিয়া তবে  ইউক্রেন হামলা অব্যাহত রাখলে শান্তি আলোচনা কঠিন বলে মন্তব্য করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

 

শনিবার সেন্ট পিটার্সবুর্গে আফ্রিকান নেতাদের সঙ্গে আলাপের পর সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। খবর: বিবিসি।

 

আফ্রিকার শান্তি উদ্যোগের পাশাপাশি চীনের প্রস্তাবও ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে বলেও সংবাদ সম্মেলনে মন্তব্য করেন পুতিন।পুতিন বলেন, তবে শান্তি আলোচনা বা যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন করাটা কঠিন। কারণ ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী হামলা অব্যাহত রেখেছে।

 

যুদ্ধ বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে প্রথমদিকে কয়েকবার দুই দেশের শীর্ষ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা আলোচনায় বসলেও সমাধানে পৌঁছাতে পারেনি। এ অবস্থায় নতুন করে আলোচনার টেবিলে বসতে হলে কিছু শর্ত মানতেই হবে বলে মস্কো ও কিয়েভ উভয়েরই মন্তব্য।

 

যুদ্ধ থামাতে করণীয় নিয়ে এর আগে চীনও ১২ দফা শান্তি প্রস্তাব উত্থাপন করেছিল। কিন্তু ওই প্রস্তাবকে একতরফা উল্লেখ করে তা প্রত্যাখ্যান করে ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্র।

 

ইউক্রেনের দাবি, ১৯৯১ সালে তার সীমানা যেমন ছিল সেটাই পুনঃস্থাপিত হোক। কিন্তু এমন দাবি প্রত্যাখ্যান করে ক্রেমলিন বলছে, শান্তি আলোচনার জন্য নতুন আঞ্চলিক বাস্তবতা মানতে হবে কিয়েভকে।

 

এই বাস্তবতায় সংবাদ সম্মেলনে পুতিন বলেন, ইউক্রেনীয় ফ্রন্টে আপাতত কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার কোনও পরিকল্পনা নেই তার। কিন্তু চলতি মাসের শুরুর দিকে ক্রিমিয়া সেতুতে হামলা হয়েছে। জবাবে প্রতিরোধমূলক আক্রমণ চালানো হয়েছে।

 

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর পর কার্চ প্রণালীর ওপর নির্মিত ক্রিমিয়া সেতুতে একাধিক শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটে। এসব ঘটনায় পুতিন সরাসরি কিয়েভকে দায়ী করলেও আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করেনি জেলেনস্কির প্রশাসন।

 

তবে দেশটির সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ক্রিমিয়া সেতুতে এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে। কারণ এই পথ ব্যবহার করে ইউক্রেনে থাকা রুশ বাহিনীর কাছে সামরিক রসদ পৌঁছে দিচ্ছে মস্কো। ফল যেকোনো মূল্যে এটিকে ধ্বংস করা অনিবার্য।

Facebook Comments Box

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

print sharing button
এ বিভাগের অন্যান্য খবর