ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জনগণে ৭ জানুয়ারি গণকারফিউ কর্মসূচি দেয়া হোক

  • পোষ্ট হয়েছে : ০৪:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৯ বার দেখা হয়েছে

সারা দেশের জনগণের প্রত্যাশা মতে, আগামী ৭ জানুয়ারি একদলীয় ডামি নির্বাচন বর্জনে গণকারফিউ কর্মসূচি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক।

তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে সংবিধান রক্ষার্থে যে নির্বাচন করেছিল, সেই সময় আজকের প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন ১৫ ফেব্রুয়ারি গণকারফিউ কর্মসূচি পালন করা হবে। তাই, আজ বিএনপির মতো বড় দলকে, প্রধান বিরোধীদলকে বাইরে রেখে যে একতরফা ডামি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে-জনগণ প্রত্যাশা করছে আগামী ৭ জানুয়ারি গণকারফিউ কর্মসূচি দেওয়া হোক।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সামনে নির্বাচন বর্জনের দাবিতে, জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ৭ জানুয়ারি নির্বাচনকে জনগণ আগে বলেছে শুরু করেছিল ভাইয়ের আর ডামি নির্বাচন। এখন বলা শুরু করেছে, ৪ পুত্রের নির্বাচন-নৌকা, ট্রাক, ঈগল আর পালক পুত্রের লাঙ্গল। তাই আমরা মনে করি, দেশে গণতন্ত্র ফেরানোর জন্য এবং মানবাধিকার ফেরানোর জন্য বিএনপি যে আন্দোলনে আছে এই আন্দোলন ইনশাল্লাহ চলবে। সরকার বাধ্য হবে একদলীয় নির্বাচন বাতিল করতে।

নির্বাচনের সময় কঠোর কোনো কর্মসূচি আসছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে, গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষায় কাজ করছে। কঠোর আন্দোলনের বিষয়ে বিএনপি নিশ্চয়ই চিন্তা করবে।

এ সময় জাতীয়তাবাদী নবীন দলের সভাপতি হুমায়ুন আহমেদ তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা শাহজাহান মিয়া সম্রাট, তাঁতী দলের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক কাজী মনিরুজ্জামান মনির, মৎসজীবী দলের নেতা ইসমাইল হোসেন সিরাজী, মহিলা দলের নেত্রী ফারজানা কাঁকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

ট্যাগ :

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

জনগণে ৭ জানুয়ারি গণকারফিউ কর্মসূচি দেয়া হোক

পোষ্ট হয়েছে : ০৪:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪

সারা দেশের জনগণের প্রত্যাশা মতে, আগামী ৭ জানুয়ারি একদলীয় ডামি নির্বাচন বর্জনে গণকারফিউ কর্মসূচি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক।

তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে সংবিধান রক্ষার্থে যে নির্বাচন করেছিল, সেই সময় আজকের প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন ১৫ ফেব্রুয়ারি গণকারফিউ কর্মসূচি পালন করা হবে। তাই, আজ বিএনপির মতো বড় দলকে, প্রধান বিরোধীদলকে বাইরে রেখে যে একতরফা ডামি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে-জনগণ প্রত্যাশা করছে আগামী ৭ জানুয়ারি গণকারফিউ কর্মসূচি দেওয়া হোক।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সামনে নির্বাচন বর্জনের দাবিতে, জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ৭ জানুয়ারি নির্বাচনকে জনগণ আগে বলেছে শুরু করেছিল ভাইয়ের আর ডামি নির্বাচন। এখন বলা শুরু করেছে, ৪ পুত্রের নির্বাচন-নৌকা, ট্রাক, ঈগল আর পালক পুত্রের লাঙ্গল। তাই আমরা মনে করি, দেশে গণতন্ত্র ফেরানোর জন্য এবং মানবাধিকার ফেরানোর জন্য বিএনপি যে আন্দোলনে আছে এই আন্দোলন ইনশাল্লাহ চলবে। সরকার বাধ্য হবে একদলীয় নির্বাচন বাতিল করতে।

নির্বাচনের সময় কঠোর কোনো কর্মসূচি আসছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে, গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষায় কাজ করছে। কঠোর আন্দোলনের বিষয়ে বিএনপি নিশ্চয়ই চিন্তা করবে।

এ সময় জাতীয়তাবাদী নবীন দলের সভাপতি হুমায়ুন আহমেদ তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা শাহজাহান মিয়া সম্রাট, তাঁতী দলের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক কাজী মনিরুজ্জামান মনির, মৎসজীবী দলের নেতা ইসমাইল হোসেন সিরাজী, মহিলা দলের নেত্রী ফারজানা কাঁকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।