ঢাকা , বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ত্রাণসামগ্রী নিয়ে বন্যার্তদের পাশে হিন্দু ছাত্র আন্দোলন

  • পোষ্ট হয়েছে : ০১:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৭৮ বার দেখা হয়েছে

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: ‘হিন্দু ছাত্র আন্দোলন’ এর পক্ষ থেকে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার (২৮ আগস্ট) কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার ফেনুয়া গ্রামে ২৫০ পরিবারের মাঝে এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করে সংগঠনটি।

তাদের প্রত্যেকটি ত্রাণের প্যাকেটে ছিলো- মুড়ি, চিড়া, গুড়, বিস্কুট, দুই লিটার জলের বোতল, ওরস্যালাইন, ঔষুধ, মোমবাতি, ম্যাচ এবং বাচ্চাদের জন্য দুধের প্যাকেট।

এ বিষয়ে হিন্দু ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও রাবি শিক্ষার্থী অজিত মনি দাস বলেন, আমরা সবাই মনুষ্যত্বে বিশ্বাসী। বাংলাদেশি হিসেবে সকল বাংলাদেশির পাশে দাঁড়ানো হিন্দু-মুসলিম সবার কর্তব্য ও দাব। সবার র্থিক সহযোগিতায় আমরা এটি করতে সক্ষম হয়েছি। আমরা দেখেছি অনেকেই মেইনরোডে দাঁড়িয়ে ত্রাণ দিচ্ছে। কিন্তু আমরা নিশ্চিত হতে চেয়েছিলাম যেনো অসহায় ও ত্রাণ পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তিরাই আমাদের ত্রাণগুলো পায়। তাই, আমরা তাদের সবার বাড়িতে বাড়িতে কোমর পর্যন্ত জলে নেমে গিয়ে ত্রাণ দিয়েছি। তাদের দুঃখ শুনেছি, কথা বলেছি, ভরসা দিয়েছি। তাদের মধ্যে হিন্দু-মুসলিম সবাই ছিলো। আসলে হিন্দু-মুসলিম আমরাতো সবাই ভাই ভাই।

ট্যাগ :

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

ত্রাণসামগ্রী নিয়ে বন্যার্তদের পাশে হিন্দু ছাত্র আন্দোলন

পোষ্ট হয়েছে : ০১:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪

প্রথমবার্তা, প্রতিবেদক: ‘হিন্দু ছাত্র আন্দোলন’ এর পক্ষ থেকে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার (২৮ আগস্ট) কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার ফেনুয়া গ্রামে ২৫০ পরিবারের মাঝে এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করে সংগঠনটি।

তাদের প্রত্যেকটি ত্রাণের প্যাকেটে ছিলো- মুড়ি, চিড়া, গুড়, বিস্কুট, দুই লিটার জলের বোতল, ওরস্যালাইন, ঔষুধ, মোমবাতি, ম্যাচ এবং বাচ্চাদের জন্য দুধের প্যাকেট।

এ বিষয়ে হিন্দু ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও রাবি শিক্ষার্থী অজিত মনি দাস বলেন, আমরা সবাই মনুষ্যত্বে বিশ্বাসী। বাংলাদেশি হিসেবে সকল বাংলাদেশির পাশে দাঁড়ানো হিন্দু-মুসলিম সবার কর্তব্য ও দাব। সবার র্থিক সহযোগিতায় আমরা এটি করতে সক্ষম হয়েছি। আমরা দেখেছি অনেকেই মেইনরোডে দাঁড়িয়ে ত্রাণ দিচ্ছে। কিন্তু আমরা নিশ্চিত হতে চেয়েছিলাম যেনো অসহায় ও ত্রাণ পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তিরাই আমাদের ত্রাণগুলো পায়। তাই, আমরা তাদের সবার বাড়িতে বাড়িতে কোমর পর্যন্ত জলে নেমে গিয়ে ত্রাণ দিয়েছি। তাদের দুঃখ শুনেছি, কথা বলেছি, ভরসা দিয়েছি। তাদের মধ্যে হিন্দু-মুসলিম সবাই ছিলো। আসলে হিন্দু-মুসলিম আমরাতো সবাই ভাই ভাই।