ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শি জিনপিংয়ের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ

  • পোষ্ট হয়েছে : ১০:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২
  • / ৭ বার দেখা হয়েছে

প্রথমবার্তা, ডেস্ক: চীনে কঠোর করোনা বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ জোরদার হচ্ছে। বিক্ষোভকারীরা প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। তারা এবার শি জিনপিং এবং কমিউনিস্ট পার্টির পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং কমিউনিস্ট পার্টির পদত্যাগ চেয়ে সাংহাই শহরে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। তাদের অনেককে পুলিশের গাড়িতে তুলতে দেখা গেছে। 

বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ চেয়ে ‘শি জিনপিং সরে দাঁড়ান’ ‘কমিউনিস্ট পার্টি সরে দাঁড়াও’ বলে স্লোগান দিয়েছে। তাদের অনেকের হাতে ফাঁকা সাদা ব্যানার ছিল। অনেকেই আবার মোমবাতি জ্বালিয়ে ও ফুল দিয়ে উরুমছি শহরে নিহতদের শ্রদ্ধা জানিয়েছে।

উরুমছিতে সম্প্রতি একটি ভবনে আগুন লেগে ১০ জন নিহত হয়। তারা ভবনে আটকা পড়ার জন্য কোভিড বিধিনিষেধকে দায়ী করা হচ্ছে।

চীনে সাধারণত শি জিনপিং ও কমিউনিস্ট পার্টির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পদত্যাগের দাবিতে গণমানুষের এমন বিক্ষোভ বিরল ঘটনা। কারণ, দেশটির আইন অনুসারে, সরকার নিয়ে সরাসরি কোনো সমালোচনার ফল হতে পারে কঠোর শাস্তি।

ট্যাগ :

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

শি জিনপিংয়ের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ

পোষ্ট হয়েছে : ১০:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২

প্রথমবার্তা, ডেস্ক: চীনে কঠোর করোনা বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ জোরদার হচ্ছে। বিক্ষোভকারীরা প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। তারা এবার শি জিনপিং এবং কমিউনিস্ট পার্টির পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং কমিউনিস্ট পার্টির পদত্যাগ চেয়ে সাংহাই শহরে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। তাদের অনেককে পুলিশের গাড়িতে তুলতে দেখা গেছে। 

বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ চেয়ে ‘শি জিনপিং সরে দাঁড়ান’ ‘কমিউনিস্ট পার্টি সরে দাঁড়াও’ বলে স্লোগান দিয়েছে। তাদের অনেকের হাতে ফাঁকা সাদা ব্যানার ছিল। অনেকেই আবার মোমবাতি জ্বালিয়ে ও ফুল দিয়ে উরুমছি শহরে নিহতদের শ্রদ্ধা জানিয়েছে।

উরুমছিতে সম্প্রতি একটি ভবনে আগুন লেগে ১০ জন নিহত হয়। তারা ভবনে আটকা পড়ার জন্য কোভিড বিধিনিষেধকে দায়ী করা হচ্ছে।

চীনে সাধারণত শি জিনপিং ও কমিউনিস্ট পার্টির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পদত্যাগের দাবিতে গণমানুষের এমন বিক্ষোভ বিরল ঘটনা। কারণ, দেশটির আইন অনুসারে, সরকার নিয়ে সরাসরি কোনো সমালোচনার ফল হতে পারে কঠোর শাস্তি।