ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৩০ডিসেম্বর বিকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন পণ্ডিত ভবানী শঙ্কর

  • পোষ্ট হয়েছে : ১২:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৫১ বার দেখা হয়েছে

ভারতের পণ্ডিত ভবানী শঙ্কর মারা গেছেন। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর। পরিবারের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

এ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত ২৬ ডিসেম্বর একটি অনুষ্ঠান শেষ করে বাড়ি ফিরেন পণ্ডিত ভবানী শঙ্কর। তারপরই শ্বাস নিতে সমস্যা হয় তার। ওই দিন হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসা শুরু করেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ধীরে ধীরে কিডনির মতো তার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিকল হতে থাকে। এরপর তাকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়; সেখানেই মারা যান তিনি। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।

খ্যাতনামা শাস্ত্রীয়সংগীতশিল্পী সোমা ঘোষ টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, ‘‘ভবানী শঙ্করজি ‘পাখোয়াজ’-এর সমার্থক। ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খানের খুব স্নেহের ছিলেন। আমি সৌভাগ্যবান যে, তার সঙ্গে কাজের সুযোগ হয়েছে। গত মাসেও ভবানীজির সঙ্গে দেখা করেছি। তারপরও কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছে, আরেকটি প্রজেক্টে একসঙ্গে কাজ করার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি।’’

১৯৫৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন পণ্ডিত ভবানী শঙ্কর। সুরের মাঝেই তার বেড়ে ওঠা। মাত্র আট বছর বয়স থেকে তবলা ও পাখোয়াজে তালিম নেওয়া শুরু করেন। তার বাবা বাবুলালজি ছিলেন একজন বিখ্যাত কত্থক শিল্পী।

ট্যাগ :

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন

৩০ডিসেম্বর বিকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন পণ্ডিত ভবানী শঙ্কর

পোষ্ট হয়েছে : ১২:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩

ভারতের পণ্ডিত ভবানী শঙ্কর মারা গেছেন। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর। পরিবারের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

এ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত ২৬ ডিসেম্বর একটি অনুষ্ঠান শেষ করে বাড়ি ফিরেন পণ্ডিত ভবানী শঙ্কর। তারপরই শ্বাস নিতে সমস্যা হয় তার। ওই দিন হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসা শুরু করেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ধীরে ধীরে কিডনির মতো তার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিকল হতে থাকে। এরপর তাকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়; সেখানেই মারা যান তিনি। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।

খ্যাতনামা শাস্ত্রীয়সংগীতশিল্পী সোমা ঘোষ টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, ‘‘ভবানী শঙ্করজি ‘পাখোয়াজ’-এর সমার্থক। ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খানের খুব স্নেহের ছিলেন। আমি সৌভাগ্যবান যে, তার সঙ্গে কাজের সুযোগ হয়েছে। গত মাসেও ভবানীজির সঙ্গে দেখা করেছি। তারপরও কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছে, আরেকটি প্রজেক্টে একসঙ্গে কাজ করার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি।’’

১৯৫৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন পণ্ডিত ভবানী শঙ্কর। সুরের মাঝেই তার বেড়ে ওঠা। মাত্র আট বছর বয়স থেকে তবলা ও পাখোয়াজে তালিম নেওয়া শুরু করেন। তার বাবা বাবুলালজি ছিলেন একজন বিখ্যাত কত্থক শিল্পী।